নিজস্ব সংবাদদাতা ( হুগলী ) : অগ্নিমিত্রা পালের মিছিল আটকালো পুলিশ।করোনা সংক্রমন ঠেকাতে শেওড়াফুলি পাইকারী বাজার সরিয়ে বৈদ্যবাটি আর এম সি তে নিয়ে যাওয়া হয় পাঁচ মাস আগে।যার ফলে শেওড়াফুলি স্টেশন লাগোয়া বাজারে লোক সমাগম কমে যায়।প্রাচীন এই বাজারের ব্যবসায়ীরা সমস্যায় পরে।বিজেপি সহ বিরোধীরা এই বাজার সরানোর পিছনে শাাসকের উদ্যেশ্য নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করে আন্দোলন শুরু করে।আজ শেওড়াফুলি পুলিশ ফাঁড়িতে বিজেপি মহিলা মোর্চার পক্ষ থেকে ডেপুটেশান দেওয়ার কর্মসূচী ছিলো।রাজ্য মহিলা মোর্চার সভানেত্রী অগ্নিমিত্রা পালের নেতৃত্বে বিজেপি কর্মি সমর্থকরা মিছিল করে জিটি রোড ধরে ফাঁড়ির দিকে এগোতেই পুলিশ মিছিল আটকায় । মিছিলের কোনো অনুমতি না থাকায় ফাঁড়িতে পৌঁছানোর আগেই তাদের আটকে দেয় পুলিশ। অগ্নিমিত্রা পাল বলেন,তাঁবেদার পুলিশ অন্য দলকে মিছিল জমায়েতের অনুমতি দিচ্ছে আর ত্রিশ জন নিয়ে ডেপুটেশান দিতে যেতে দিলো না।সব জায়গায় এটা করছে পুলিশ।ইমাম ভাতা চালু আছে সরকারের নয় বছর মনে হয়নি ভোটের ছয় মাস আগে মনে হল পুরোহিতদের ভাতা দিতে হবে।পুরোহিতরা ভিক্ষা নেন না প্রনামী নেন।পিকের বুদ্ধিতে এসব করছেন মাননীয়া এতে কোনো লাভ হবে না।কারন নয় বছরে কোনো কিছু হয়নি রাজ্যে আগামী দিনেও হবে না।
অগ্নিমিত্রা আরো বলেন,এরাজ্যে কোনো মহিলাই সুরক্ষিত নয়।সাংসদ মিমি চক্রবর্তীকেও ট্যাক্সি চালক কটুক্তি করে।মিমিকে ধন্যবাদ যে প্রতিবাদ করেছে।সে আমাদের হয়ে কাজ করেছে।কারন আমাদের কথা তো কেউ শুনবে না।তাই আমরা মহিলা মোর্চার পক্ষ থেকে একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছে।যার নাম 'উমা'।প্রত্যেকটি সাংগঠনিক জেলায় পঞ্চাশটি করে মহিলা নিয়ে তৈরী হবে উমা।মহিলারা নিজেদের সুরক্ষা নিজেরাই করবেন।
রবীন্দ্র সরোবরে ছটপুজো নিয়ে বলেন,পরিবেষ দূষন যাতে না হয় সেটা সরকারকে দেখতে হবে।তবে দুর্গাপুজো যেমন গুরুত্বপূর্ন তেমনি ছটপুজোও আমাদের কাছে গুরুত্বের।এই সরকার আবার উৎসবের দিন লকডাউন করে দেয়।।